এই রাত্রে অবহিত

এই রাত্রে অবহিত কোনও এক নদীর হৃদয়ে
যখন দেখেছি আমি সাদা মেঘ— যখন বাতাসে
জলের মতন স্পর্শ পাওয়া যায়— শোনা যায় ধ্বনি
দূরে— কাছে— মানুষের মুখ থেকে হয়তো-বা আমারও হৃদয়ে
পাথরের জানু ঠেলে অবিকল আমোদিত জলের মতন
তখন তোমাকে যদি ভর্ৎসনা করি আমি, শিশু,
(এখনও শিশুর মতো নক্ষত্রের নিচে কেন)
যদিও গিয়েছে পেকে কয়েকটা ত্রস্ত চুল?—
অনেক কঠিন বায়ু ব’য়ে গেছে মাথার কোমল ঘিলু ঘিরে
ব্যবহারে ন্যূব্জ, বিমলিন এক পাথরের মূর্তির মতন
তোমার দেহকে ঈর্ষা দিয়ে গেছে— তবুও মস্তিষ্ক কেন আজও
হৃদয়কে জারজের মতো মনে করে? ভয় পায় খানিকটা শঠ হতে?

চেয়ে দেখি তারা সব শিলা দিয়ে এশিরিয়া গড়ে, ময়;
ভেঙে ফেলে। বৃহৎ গ্যাজেবো সব চেয়ে থাকে তবুও আমোদে
প্রাসাদের ধবল পাথর যদি সুস্থতার গভীর প্রতীক
তবে এই যুগ ঢের নিরাময়— যদিও আমরা কাশি।

Comments

সর্বাধিক পঠিত কবিতা

যত দূর চোখ যায়

তবুও সে আসবে না আর

এইখানে প্যাকাটির মতো

আকাশের চাঁদ

যাত্রী

পটভূমি

সূর্য রাত্রি নক্ষত্র

রবীন্দ্রনাথ

পটভূমির ভিতরে গিয়ে

নারীসবিতা